Page Nav

HIDE

Grid

GRID_STYLE

Hover Effects

TRUE
{fbt_classic_header}

Header Ad

ব্রেকিং নিউজ

latest

Ads Place

ক্ষেতলালে নয় দিন পর কার্যালয়ে ইউপি চেয়ারম্যান

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি আত্মগোপনে থাকার কারনে টাকা নয় দিন পর  ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগন বসলেন তাদের কার্যালয়ে। গত ৫ আগস্ট...

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি আত্মগোপনে থাকার কারনে টাকা নয় দিন পর  ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগন বসলেন তাদের কার্যালয়ে।

গত ৫ আগস্ট বিক্ষোভকারীদের হাতে অধিকাংশ  ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে  হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগের শিকার হয় বিক্ষোভকারীদের জনরোষে পরেন ওইসব চেয়ারম্যান। আত্মগোপনে ছিলেন তারা।

ক্ষেতলাল উপজেলায় একটি পৌরসভা ও পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদ। মেয়র ও সকল ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে জরিত ছিলেন। অনেকেই দলীয় পদ-পদবীতে রয়েছেন। ক্ষেতলাল পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক  সিরাজুল ইসলাম সরদার গত পৌর নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। এ পৌর কার্যালয়ে কোন হামলা বা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেনি। গত ৫ আগস্ট ঘটনার পরের দিন থেকে ওই মেয়র নিয়মিত পরিষদে বসে দাপ্তরিক কার্যক্রম  চালাচ্ছিলেন। 

এ ছাড়া আলমপুর ইউনিয়ন পরিষদের  চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আনোয়ারুজ্জামান তালুকদার নাদিম। তিনি নৌকা প্রতীকে ওই ইউনিয়নের দ্বিতীয় বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান,  ওই পরিষদে ৫ আগস্ট হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। বড়াইল ইউপি চেয়ারম্যান  আবু রাশেদ আলমগীর তিনিও  আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। গত ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে একক প্রার্থী  হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দ্বিতীয় বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার পরিষদে দুটি সিসি ক্যামেরা ভাংচুর হয় হয়েছিল। মামুদপুর ইউপি চেয়ারম্যান মশিউর  রহমান শামীম নৌকা প্রতীকে দ্বিতীয় বারের চেয়ারম্যান তার পরিষদে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ করা হয়েছিল।  তুলশীগঙ্গা ইউপির নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান বজলুর রশিদ ও বড়তারা ইউপির নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন ফকিরসহ সকল চেয়ারম্যান  আত্মগোপনে থাকার কারনে নয় দিন বন্ধ ছিল এসব ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম।

বড়াইল ইউপি চেয়ারম্যান আবু রাশেদ আলমগীর হোসেন বলেন, দেশের এই অবস্থার কারনে ৫ তারিখের পর থেকে পরিষদে বসিনি। আজ সেনাবাহিনীর লোকজন পরিষদে ডেকেছিল। সে কারনে পরিষদে গিয়ে কিছু দাপ্তরিক কাজকর্ম করে বাসায় চলে আসি।

উপজেলা নিবার্হী অফিসার উম্মে তাবাসসুম জানান, দেশের অস্থিরতার কারনে চেয়ারম্যানরা নিয়মিত ইউনিয়ন পরিষদে বসতে পারেনি কিন্তু সচিবসহ অন্যান্যরা পরিষদে ছিলেন। আমাদের দাপ্তরিক কার্যক্রম তারা করেছে। গত কাল থেকে থানা পুলিশ সক্রিয় হয়েছে।  আজ থেকে চেয়ারম্যানরা হলো।

আবু হাসান।

 

কোন মন্তব্য নেই

Ads Place