সোনালি মুরগী লতিরাজ, জয়পুরহাটের গর্ব আজ। ওয়ার্ল্ড ফুড ফেস্টিভ্যাল,টেস্ট অফ বাংলাদেশ এবং পর্যটন উৎসব ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই মাসের ২৭ থেকে ৩...
সোনালি মুরগী লতিরাজ, জয়পুরহাটের গর্ব আজ। ওয়ার্ল্ড ফুড ফেস্টিভ্যাল,টেস্ট অফ বাংলাদেশ এবং পর্যটন উৎসব ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এই মাসের ২৭ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ৫৭ নাম্বার স্টলে জয়পুরহাট জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মন্ডল এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পৃষ্ঠপোষকতায় জয়পুরহাট জেলা ব্র্যান্ডিং প্রদর্শীত হয়।
ইতিহাস ঐতিহ্যের শহর জয়পুরহাট ১৯৮৪ সালে জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। বর্তমানে ৫ টি থানা, ৩২ টি ইউনিয়ন ও দুটি সংসদীয় আসন নিয়ে জয়পুরহাট জেলা গঠিত।
দেশে সোনালি মুরগী ও ডিম উৎপাদন, বিপনন ও খামার স্থাপনে এই জেলা দেশের পোল্ট্রি ইতিহাসে প্রথম জেলা হিসেবে যাত্রা শুরু করে। জয়পুরহাট জেলার জিইও পণ্য হলো সোনালি মুরগী ও লতিরাজ কচু। এ জেলায় প্রায় এগারো হাজার মুরগীর খামার রয়েছে। গত বছর এ জেলায় ৪০ কোটি ডিম ও ২ লক্ষ মে: টন মাংস উৎপাদন করে সারাদেশে প্রোটিনের চাহিদা মিটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
জেলায় ১২শ হেক্টর জমিতে কচুর লতি চাষ হয়। ২০২২ সালে ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের ২৫ টি দেশে রপ্তানি হয়েছে দুইশো মে: টন লতিরাজ কচু।
জেলা ব্র্যান্ডিং এ গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ পায়, জয়পুরহাট চিনিকল, পোল্টি শিল্পে জয়পুরহাট, আলুর জেলা জয়পুরহাট, জয়পুরহাটের লতিরাজ কচু, কচুরিপানা থেকে তৈজসপত্র, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীতে জয়পুরহাট, জয়পুরহাট বিসিএসআইআর,বারোশিবালয়, লকমা জমিদার বাড়ি, পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি, জয়পুরহাটের কলাসহ জেলার বিভিন্ন স্থানের চিত্র প্রদর্শনী করা হয়।
মন্ডল এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক মোঃ রাশেদুজ্জামান বলেন জেলা ব্র্যান্ডিং দেশ-বিদেশে গুরুত্ব পায় এমন সকল বিষয় দেখানো হয়েছে। প্রদর্শনীতে সহযোগিতা করেছেন সাজেদুর রহমান সুমন, লালন হোসেন, মেজবাউল ইসলাম, তানভীর নিশাত, মিরাজ হোসেন, ডিএম দেবাশীষ, বিপ্লবসহ আরো অনেকে।
আব্দুন নুর নাহিদ।
কোন মন্তব্য নেই